রানা প্লাজার একটি পোশাক কারখানার কোয়ালিটি পরিদর্শক আল আমিন এখন সরকারি চাকরি করছেন অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে। আল আমিন রানা প্লাজায় একটি পোশাক কারখানায় কোয়ালিটি পরিদর্শক হিসেবে কাজ করতেন। তিনি ঢাকা কলেজে ইসলামের ইতিহাস বিভাগে পড়াশোনা করেছেন। তাঁর বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জে। ওই দুর্ঘটনায় আহত হয়ে তাঁর পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যায়। মেরিল-প্রথম আলো সাভার সহায়তা তহবিল থেকে অর্থ-সহায়তা পেয়ে আল আমিন মাস্টার্স পাস করেছেন। ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কুমিল্লার আদর্শ সদরের কার্যালয়ে যোগ দিয়েছেন । বাড়িতে বাবা মাকে টাকা পাঠান । ছোটবোনকে বিয়ে দিতে হবে। আরেক ছোটভাইকেও পড়াশোনা করাচ্ছেন আল আমিন।
মেরিল-প্রথম আলো সাভার সহায়তা তহবিল থেকে রানা প্লাজায় আহত ও নিহত পরিবারের ১০১ জনকে অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়। আল আমিন ওই ১০১ জনের একজন। আল আমিন বলেন, ‘টাকার অভাবে আমি পড়ালেখা ছেড়েই দিতাম। এই অনুদান আমাকে দারুণভাবে সহযোগিতা করেছে। লেখাপড়া শেষে আমি চাকরি করছি। বাড়িতে বাবা মাকে টাকা পাঠাই। ছোটবোনকে বিয়ে দিতে হবে। আরেক ছোটভাইকেও পড়াশোনা করাচ্ছি।