আরজান-আরিশ শিশু পার্কের গেট খুলে ৩টায়

আরজান-আরিশ শিশু পার্কে খেলা করছে শিশুরা।

প্রতিদিন বেলা ৩টা বাজার আগেই স্থানীয় শিশু-কিশোরেরা সাদত স্মৃতি পল্লীর গেটে এসে দাঁড়িয়ে থাকে। ৩টা বাজলেই গার্ড মোতালেব মিয়া এসে গেট খুলে দেন। সঙ্গে সঙ্গে ছেলেমেয়েরা গেট দিয়ে ঢুকতে থাকে আরজান-আরিশ শিশু পার্কে। প্রতিদিন ৩টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কটি শিশুদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। শিশুদের প্রিয় খেলনার তালিকায় দোলনা প্রথমে। বিকেলের পুরোটা সময় পার্কে দোলনার পেছনে লাইন পরে যায়, দোলনায় ওঠার জন্য। একজন গার্ড সার্বক্ষণিক বাচ্চাদের পেছনে ব্যস্ত থাকেন যেন বাচ্চারা নির্বিঘ্নে খেলাধুলা করতে পারে।

আরজান-আরিশ শিশু পার্কে খেলা করছে শিশুরা।

চারটি দোলনা ছাড়াও পার্কে শিশুদের খেলার জন্য রয়েছে দুটি স্লিপার, দুটি ঢেঁকি, একটি জাম্পার, একটি বড় খেলনা যেখানে এক সাথে অনেক বাচ্চারা খেলা করতে পারে। একটি গ্রাউন্ড যেখানে অনেক খেলনা দিয়ে অনেক বাচ্চারা এক সাথে খেলতে পারে। তিন বছরের চেয়ে কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য রয়েছে ছোট সাইজের অনেক খেলনা। সপ্তাহে সোমবার ছাড়া প্রতিদিনই বিকেল তিনটা থেকে সন্ধ্যার পূর্ব পর্যন্ত পার্কটি শিশুদের জন্য উন্মুক্ত থাকে।

আরজান-আরিশ শিশু পার্কে খেলা করছে শিশুরা।

শেলটেক গ্রুপের চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদের ব্যক্তিগত আর্থিক সহযোগিতায় প্রকল্পটি পরিচালনা করে প্রথম আলো ট্রাস্ট।