‘কোথায় কি রং দিতে হবে শিশু-বিকাশ কেন্দ্রে তা শিখেছি’

ছবি আাঁকার ক্লাসে শিশু-বিকাশ কেন্দ্রের শিশুরা।

নরসিংদীর রায়পুরায় সাদত স্মৃতি পল্লী প্রকল্প শিশু-বিকাশ কেন্দ্রে ছবি আঁকা শেখানো হয়। শিক্ষার্থীদের ক ও খ দুটি দলে বিভক্ত করা হয়। ক দলে ৪ থেকে ৭ বছর বয়সের শিশুরা অংশগ্রহণ করে। ৮ বছর থেকে শিক্ষার্থীরা খ দল হিসেবে অংশগ্রহণ করে। শিশুদের ছবি আঁকার জন্য হার্ডবোর্ড, কাগজ, পেনসিল, রাবার, শার্পনার, স্কেল ও রং পেনসিল প্রকল্প থেকে ক্লাসে ব্যবহারের জন্য দেওয়া হয়। শিশুদের একবেলা টিফিনও দেওয়া হয়।

বই পড়ার ক্লাসে শিশু-বিকাশ কেন্দ্রের শিশুরা।

শিশু-বিকাশের কেন্দ্রের শিক্ষার্থী আরিফা জানালেন, ‘কাগজের কোথায় কোন্ বস্তুটি আঁকতে হবে, কোথায় গাছ থাকবে, কোথায় পাখি থাকবে, কোথায় নদী, বাড়িঘর বা কোন্ বস্তুটি বড় বা ছোট হবে, কোথায় কি রং দিতে হবে—এগুলো শিশু-বিকাশ কেন্দ্রে থেকে শিখেছি । এটা আমাদের ভালো লাগে ৷

নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার দড়ি হাইরমারা গ্রামের সাদত স্মৃতি পল্লীতে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য নৈতিক শিক্ষা, বাংলার সংস্কৃতি, সাংস্কৃতিক ও প্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষা প্রদান করা হয়।

সাদত স্মৃতি পল্লী প্রকল্পটি এনভয় গ্রুপের চেয়ারম্যান কুতুব উদ্দিন আহমেদের ব্যক্তিগত আর্থিক সহযোগিতায় পরিচালনা করে প্রথম আলো ট্রাস্ট৷