মানুষের সেবা করার যে স্বপ্ন ছিল, তা সম্ভব হয়েছে
নিজেকে বড় করার যে ইচ্ছাটা, সেটাই মানুষকে সবকিছু জয় করতে সহায়তা করে। আমার বেলায় হয়েছে, প্রতিদিন মনে হতো আমি হয়তো পারব না। কিন্তু আমি থেমে যাইনি। স্বপ্নপূরণের দিকে এগিয়ে গিয়েছি। বাধা বিপত্তি আসবেই। যত দিন বাঁচব এটা থাকবেই। তবে অতিক্রম করতে হবে। আসলে আমি কি চাই সেটার দিকে ফোকাস করতে হবে। আমার কি আছে, কি নাই সেদিকে তাকালে হবে না। ইচ্ছা শক্তিটাই বড়। মানুষের সেবা করার যে স্বপ্ন ছিল, তা সম্ভব হয়েছে। অদম্য মেধাবী নাজমিন বেগম এভাবেই বলেন তাঁর জীবনের গল্প। তিনি ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট অদম্য মেধাবী তহবিল থেকে শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।
সিলেটের এই অদম্য মেধাবী নাজমিন বেগম সাহস নিয়ে প্রতিকূলতা অতিক্রম করেছেন, সফলও হয়েছেন। চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করছেন। সিলেটে ইবনে সিনা হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসাবে কর্মরত আছেন।
প্রবল ইচ্ছা ও কঠোর পরিশ্রম করে ২০১০ সালে মাধ্যমিক ও ২০১২ সালে উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পান নাজমিন বেগম। ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট অদম্য মেধাবী হিসেবে শিক্ষাবৃত্তি পান । উচ্চমাধ্যমিক থেকে এমবিবিএস পর্যায়ে পান ব্র্যাক ব্যাংক-প্রথম আলো ট্রাস্ট অদম্য মেধাবী তহবিলের শিক্ষাবৃত্তি। সিলেটে ইবনে সিনা হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হিসাবে কর্মরত আছেন।