মাদক সেবনের শারীরিক ক্ষতি:আলোচনা পর্ব ১

মাদকবিরোধী স্টিকার প্রতিযোগিতা ২০১৭ পুরস্কারপ্রাপ্ত ফাবলিহা জাফনার আঁকা ছবিতে মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতার প্রতিকৃতি।

- অনেক দিন ধরে মাদক নিতে থাকলে শরীরে তার সহনশীলতা বেড়ে যায়। এই বদভ্যাসের কারণে আগের তুলনায় অনেক বেশি মাদক সেবন করতে হয়। ফলে দেহে বিষক্রিয়া তৈরি হয়। একপর্যায়ে মাদকাসক্ত ব্যক্তি মানসিক ভারসম্য হারিয়ে ফেলতে পারে, হারিয়ে ফেলতে পারে শারীরিক ভারসম্যও।

- হার্টের কার্যকারিতা স্তিমিত হয়ে পড়ে। আস্তে আস্তে হার্টবিট বন্ধও হয়ে পড়ে। ফলে মাদকে সেবনকারীর মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়।

- পাকস্থলির নানা রোগ যেমন, আলসার হতে পারে। খাবারে অরুচি এবং ঘুম কমে যেতে পারে। ফলে মস্তিষ্ক ও নার্ভ স্বাভাবিক কারজকারিতা হারাতে থাকে।

- স্মৃতিশক্তি কমে যায়। স্পর্শের অনুভূতি কমে যায়। কারও কারও মাংসপেশি শুকিয়ে যায়। ক্যান্সারের আশঙ্কা বেড়ে যায়।

করোনাকালে প্রতি মাসে দ্বিতীয় ও চতুর্থ সপ্তাহে বিকেল ৪টায় প্রথম আলো, প্রথম আলো ট্রাস্টের ফেসবুক পেজ এবং প্রথম আলোর ইউটিউব চ্যানেল থেকে এই আয়োজনটি সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। এই আয়োজনে দর্শকেরাও সরাসরি যুক্ত হয়ে বিশেষজ্ঞ মনোরোগ চিকিৎসকদের প্রশ্ন করে প্রয়োজনীয় উত্তর জেনে নেন। অনলাইন আয়োজনের বিস্তারিত প্রথম আলো ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।

নোট: দীর্ঘদিন মাদকবিরোধী নানা কর্মসূচি, মাদকবিরোধী পরামর্শ সহায়তা সভায় চিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানীদের পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ অনুসরণে লিখেছেন আশফাকুজ্জামান।