প্রথম আলো চর আলোর পাঠশালায় সৈয়দ শামসুল হকের প্রয়াণ দিবস পালিত

প্রথম আলো চর আলোর পাঠশালায় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের অষ্টম প্রয়াণ দিবস পালিত হয়েছে।

নানা আয়োজনে প্রথম আলো চর আলোর পাঠশালায় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের অষ্টম প্রয়াণ দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে গত ২৯ সেপ্টেম্বর কবিতা আবৃত্তি ও আলোচনার সভার আয়োজন করে প্রথম আলো চর আলোর পাঠশালা।

কবিতা আবৃত্তি ও আলোচনা সভায় প্রথম আলো চর আলোর পাঠশালার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। আলোচনা সভায় পাঠশালার প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান বলেন, ‘সাহিত্যচর্চা মানে জ্ঞানচর্চার মধ্য দিয়ে নতুন কিছু সৃষ্টি করা। কবিতা, গদ্য, কাব্যনাটক, উপন্যাস— সাহিত্যের সব শাখায় সৈয়দ শামসুল হক ছিলেন সাবলীল। তিনি কুড়িগ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন। এ জন্য আমরা গর্বিত।’   

নাটক, কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাসসহ সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাবলীল বিচরণের  জন্য সৈয়দ শামসুল হককে ‘সব্যসাচী’ লেখক বলা হয়ে থাকে। তার লেখকজীবন প্রায় ৬২ বছরব্যাপী বিস্তৃত। সৈয়দ হক ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জীবনাবসান হয় এই বিখ্যাত লেখকের।সৈয়দ হকের শিক্ষাজীবন শুরু কুড়িগ্রাম মাইনর স্কুল থেকে। তাঁর লেখা অমর সৃষ্টিগুলো হলো: নীল দংশনবৃষ্টি ও বিদ্রোহীগণতুমি সেই তরবারিনিষিদ্ধ লোবানবিরতিহীন উৎসববৈশাখে রচিত পঙিক্তমালা ওপরানের গহীন ভিতর। আর তাঁর অতুলনীয় কাব্যনাট্যের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় ও নূরলদীনের সারাজীবন